বেকারত্ব রাজস্ব আয়ের অন্যতম উৎস
খাদ্য অধিদপ্তরের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে ১,১৬৬ পদের বিপরীতে আবেদন পরেছে ১৩,৭৮,০০০
অর্থাৎ প্রতি পদের জন্য ১,১৮২ জন আবেদন করেছে।
অন্যদিকে প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে ১২ হাজার আসনের বিপরীতে ২৪ লাখ ৫ জন প্রার্থী আবেদন করেছেন।
অর্থাৎ প্রতি আসনে লড়বেন ২০০ জন।এতে সহজেই অনুমেয় দেশের বেকারত্ব কতটা ভয়াবহ রুপ ধারণ করেছে।
অর্থাৎ প্রতি পদের জন্য ১,১৮২ জন আবেদন করেছে।
অন্যদিকে প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে ১২ হাজার আসনের বিপরীতে ২৪ লাখ ৫ জন প্রার্থী আবেদন করেছেন।
অর্থাৎ প্রতি আসনে লড়বেন ২০০ জন।এতে সহজেই অনুমেয় দেশের বেকারত্ব কতটা ভয়াবহ রুপ ধারণ করেছে।
এদিকে খাদ্য অধিদপ্তরের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতি আবেদনে ফি ছিল ১১২ টাকা ও প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে
প্রতি আবেদনে ফি ছিল ১৬৬.৫০ টাকা।
প্রতি আবেদনে ফি ছিল ১৬৬.৫০ টাকা।
ক্যালকুলেশন বলছে আবেদন ফি এর মাধ্যমে খাদ্য মন্ত্রনালয়ের সম্ভাব্য আয় ১৩,৭৮,০০০ x ১১২ = ১৫,৪৩,৩৬,০০০ ( ১৫ কোটি ৪৩ লক্ষ ৩৬ হাজার টাকা)
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্ভাব্য আয় ২৪০০৫৯৭ x ১৬৮ ( ৩৯ কোটি ৯৬ লক্ষ ৮৩২ টাকা)
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্ভাব্য আয় ২৪০০৫৯৭ x ১৬৮ ( ৩৯ কোটি ৯৬ লক্ষ ৮৩২ টাকা)
এতো গেল শুধু খাদ্য অধিদপ্তর আর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের হিসাব।
আর বাকি গুলো??
প্রতি বছর বেকারত্বের হার বেড়েই চলছে।
এখন বাংলাদেশের প্রধান কাজ হওয়া উচিত বেকারত্ব দূর করা।
কিন্তু অামরা দেখছি তার বিপরীতটা অর্থাৎ তিক্ত হলেও সত্য বর্তমানে
বেকারত্বও রাজস্ব আয়ের অন্যতম উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এখন বাংলাদেশের প্রধান কাজ হওয়া উচিত বেকারত্ব দূর করা।
কিন্তু অামরা দেখছি তার বিপরীতটা অর্থাৎ তিক্ত হলেও সত্য বর্তমানে
বেকারত্বও রাজস্ব আয়ের অন্যতম উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে।
খাদ্য অধিদপ্তরের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে ১,১৬৬ পদের বিপরীতে আবেদন পড়েছে ১৩,৭৮,০০০টি অর্থাত্ প্রতি পদের জন্য ১,১৮২ জন আবেদন করেছে। এতে সহজেই অনুমেয় দেশের বেকারত্ব কতটা ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। এদিকে আবেদন ফি ছিল ১১২ টাকা। ক্যালকুলেশন বলছে আবেদন ফিয়ের মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ের আয় ১৩,৭৮,০০০–১১২ = ১৫,৪৩,৩৬,০০০ (১৫ কোটি ৪৩ লাখ ৩৬ হাজার টাকা)। এ তো গেল শুধু খাদ্য অধিদপ্তরের হিসাব। আর বাকিগুলো? প্রতি বছর বেকারত্বের হার বেড়েই চলেছে। এখন বাংলাদেশের প্রধান কাজ হওয়া উচিত বেকারত্ব দূর করা। কিন্তু আমরা দেখছি তার বিপরীতটা অর্থাত্ তিক্ত হলেও সত্য বর্তমানে বেকারত্বও রাজস্ব আয়ের অন্যতম উত্স হয়ে দাঁড়িয়েছে!
Comments
অর্থাৎ প্রতি পদের জন্য ১,১৮২ জন আবেদন করেছে।
অন্যদিকে প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে ১২ হাজার আসনের বিপরীতে ২৪ লাখ ৫ জন প্রার্থী আবেদন করেছেন।
অর্থাৎ প্রতি আসনে লড়বেন ২০০ জন।এতে সহজেই অনুমেয় দেশের বেকারত্ব কতটা ভয়াবহ রুপ ধারণ করেছে।
এদিকে খাদ্য অধিদপ্তরের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতি আবেদনে ফি ছিল ১১২ টাকা ও প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে
প্রতি আবেদনে ফি ছিল ১৬৬.৫০ টাকা।
ক্যালকুলেশন বলছে আবেদন ফি এর মাধ্যমে খাদ্য মন্ত্রনালয়ের সম্ভাব্য আয় ১৩,৭৮,০০০ x ১১২ = ১৫,৪৩,৩৬,০০০ ( ১৫ কোটি ৪৩ লক্ষ ৩৬ হাজার টাকা)
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্ভাব্য আয় ২৪০০৫৯৭ x ১৬৮ ( ৩৯ কোটি ৯৬ লক্ষ ৮৩২ টাকা)
এতো গেল শুধু খাদ্য অধিদপ্তর আর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের হিসাব।
আর বাকি গুলো??
প্রতি বছর বেকারত্বের হার বেড়েই চলছে।
এখন বাংলাদেশের প্রধান কাজ হওয়া উচিত বেকারত্ব দূর করা।
কিন্তু অামরা দেখছি তার বিপরীতটা অর্থাৎ তিক্ত হলেও সত্য বর্তমানে
বেকারত্বও রাজস্ব আয়ের অন্যতম উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে।