৩০ বছর বয়স হবার আগেই ধনী হতে চাইলে যা করতে হবে
আমাদের দেশে একটি ভালো চাকরী খুঁজে পেতেই ৩০ বছর বয়স পার হয়ে যায়। সেখানে ৩০ বছর বয়সের মধ্যে ধনী হয়ে যাওয়া একটু অসাধ্য সাধনই বটে। অনেকের মতে বাবা/মামা/চাচার জোর না থাকলে একটি অসম্ভব একটি কাজ। কিন্তু আসলেই কিন্তু তা নয়। আমাদের অনেকের সমস্যা আমরা একসাথে একের অধিক দিকে ভাবতে পারি না। এবং আমাদের মনের ভেতর কোনো কিছু একবার ঢুকে গেলে তার পেছনে ছুটে সময় পার করে দিই। এই কাজটি করা উচিত নয়। সব দিক বুঝে, নিজের জন্য ভালো বেশ কয়েকটি পথ খুলে নিলেই কিন্তু এই সমস্যার সমাধান পাওয়া যায় খুব সহজে।
১) একদিক লক্ষ্য করে ছুটে চলবেন নাঅনেকেই রয়েছেন যারা সরকারী চাকুরীর পেছনে হন্যে হয়ে ছুটতে থাকেন বা একদিক লক্ষ্য করে তা না পাওয়া পর্যন্ত তার পেছনে ছুটে চলেন। এই কাজটি করবেন না। একদিক লক্ষ্য করে ছুটতে যাবেন না। একটি স্থানে নিজেকে কিছুটা সেট করে নিয়ে নিজের স্বপ্নের পেছনে ছুটতে পারেন। অর্থাৎ কোনো একটি চাকুরীতে ঢুকে নিয়ে তবে সরকারী বা তার চাইতে বড় কোনো স্থানের চাকরী খোঁজার চেষ্টা চালিয়ে যান।
২) অর্থ উপার্জনের উপায় খুঁজুনশুধুমাত্র একটি চাকুরীর আশায় বসে থেকে ভাববেন না আপনি ধনী হয়ে যাবেন। চাকরির পাশাপাশি অন্য কিছু করুন। ছোটোখাটো কোনো ব্যবসা খোলার চেষ্টা করুন। নিজের উপার্জনের মাধ্যম বাড়িয়ে নিন ২৫ বছরের পর থেকেই।
৩) প্রতিটি অর্থের হিসেব রাখুনকোথায়, কখন, কি কারণে কতোটা অর্থ ব্যয় করছেন তার প্রত্যেকটির হিসাব রাখুন। বেহিসেবি অর্থ ব্যয় করে কখনোই ধনী হওয়া সম্ভব নয়। হয়তো মানুসগ আপনাকে কিপটে বলতে পারেন। কিন্তু তারপরও নিজের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে একটু টিটকারি হজম করে নিন।
৪) ধার বা লোণ না করার চেষ্টা করুনযদি প্রতি মাসেই আপনার ধার বা লোণ করে মাস পার করতে হয় তাহলে আপনি কখনোই নিজের উপার্জনের কিছুই রাখতে পারবেন না। মাস শেষে যদি কষ্টও হয় তাহলে একেবারে বিপদে না পড়লে ধার বা লোণ করার অভ্যাস গড়ে তুলবেন না। কারণ এটি এক ধরণের পিছুটানের মতোই কাজ করে।
৫) বুদ্ধি খাটিয়ে ইনভেস্ট করুনকোথায় কোন ব্যবসায় ইনভেস্ট করলে লভ্যাংশের কিছু অংশ আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হবে সে ব্যাপারে নিজেকে তৈরি করে নিন। নিজের বুদ্ধি এবং জ্ঞান কাজে লাগিয়ে ইনভেস্ট করার চেষ্টা করুন। এবং এমন স্থানে করুন যাতে আপনাকে লসের মুখে পরতে না হয়।
৬) একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য একটি লক্ষ্য পূরণের চেষ্টা করুন২৫/৩০/৩৫/৪০ বছর এভাবে করে একটি একটি করে প্ল্যান করে তা পূরণের চেষ্টা করুন। যেমন ২৫ বছর বয়সে এতো বেতনের চাকুরী এবং সেখান থেকে এতো টাকা সঞ্চয়ের লক্ষ্য, ৩০ বছর বয়সে এতো বেতনের চাকুরী বা ব্যবসা শুরু এবং এতো টাকা সঞ্চয়ের লক্ষ্য এভাবে প্ল্যান করে তা পূরণের চেষ্টা চালিয়ে যান।
৭) সঞ্চয় করুন যতোটা সম্ভবপ্রতি মাসে যতোটা সম্ভব সঞ্চয় করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। আপনার যদি একটু হিসেব করে ব্যয় করে সঞ্চয়ের অভ্যাস থাকে তাহলে সেই সঞ্চয় ইনভেস্ট করে নিজেকে ধনী করার লক্ষ্য পূরণ করতে পারবেন।
৮) অতিরিক্ত এবং অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনার পেছনে অর্থ ব্যয় বন্ধ করুনঅতিরিক্ত এবং অযথা জিনিস কেনার অভ্যাস দূর করে ফেলুন একেবারেই। অনেকেরই দামী মোবাইল বা অন্যান্য অনেক কিছুর শখ থাকে। কিন্তু সেটা পড়ে করলেও চলবে। এখন একটু কষ্ট করে এই অযথা জিনিসগুলো ত্যাগ করে দিলে তা আপনার ভবিষ্যতটাকেই উন্নত করবে।
১) একদিক লক্ষ্য করে ছুটে চলবেন নাঅনেকেই রয়েছেন যারা সরকারী চাকুরীর পেছনে হন্যে হয়ে ছুটতে থাকেন বা একদিক লক্ষ্য করে তা না পাওয়া পর্যন্ত তার পেছনে ছুটে চলেন। এই কাজটি করবেন না। একদিক লক্ষ্য করে ছুটতে যাবেন না। একটি স্থানে নিজেকে কিছুটা সেট করে নিয়ে নিজের স্বপ্নের পেছনে ছুটতে পারেন। অর্থাৎ কোনো একটি চাকুরীতে ঢুকে নিয়ে তবে সরকারী বা তার চাইতে বড় কোনো স্থানের চাকরী খোঁজার চেষ্টা চালিয়ে যান।
২) অর্থ উপার্জনের উপায় খুঁজুনশুধুমাত্র একটি চাকুরীর আশায় বসে থেকে ভাববেন না আপনি ধনী হয়ে যাবেন। চাকরির পাশাপাশি অন্য কিছু করুন। ছোটোখাটো কোনো ব্যবসা খোলার চেষ্টা করুন। নিজের উপার্জনের মাধ্যম বাড়িয়ে নিন ২৫ বছরের পর থেকেই।
৩) প্রতিটি অর্থের হিসেব রাখুনকোথায়, কখন, কি কারণে কতোটা অর্থ ব্যয় করছেন তার প্রত্যেকটির হিসাব রাখুন। বেহিসেবি অর্থ ব্যয় করে কখনোই ধনী হওয়া সম্ভব নয়। হয়তো মানুসগ আপনাকে কিপটে বলতে পারেন। কিন্তু তারপরও নিজের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে একটু টিটকারি হজম করে নিন।
৪) ধার বা লোণ না করার চেষ্টা করুনযদি প্রতি মাসেই আপনার ধার বা লোণ করে মাস পার করতে হয় তাহলে আপনি কখনোই নিজের উপার্জনের কিছুই রাখতে পারবেন না। মাস শেষে যদি কষ্টও হয় তাহলে একেবারে বিপদে না পড়লে ধার বা লোণ করার অভ্যাস গড়ে তুলবেন না। কারণ এটি এক ধরণের পিছুটানের মতোই কাজ করে।
৫) বুদ্ধি খাটিয়ে ইনভেস্ট করুনকোথায় কোন ব্যবসায় ইনভেস্ট করলে লভ্যাংশের কিছু অংশ আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হবে সে ব্যাপারে নিজেকে তৈরি করে নিন। নিজের বুদ্ধি এবং জ্ঞান কাজে লাগিয়ে ইনভেস্ট করার চেষ্টা করুন। এবং এমন স্থানে করুন যাতে আপনাকে লসের মুখে পরতে না হয়।
৬) একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য একটি লক্ষ্য পূরণের চেষ্টা করুন২৫/৩০/৩৫/৪০ বছর এভাবে করে একটি একটি করে প্ল্যান করে তা পূরণের চেষ্টা করুন। যেমন ২৫ বছর বয়সে এতো বেতনের চাকুরী এবং সেখান থেকে এতো টাকা সঞ্চয়ের লক্ষ্য, ৩০ বছর বয়সে এতো বেতনের চাকুরী বা ব্যবসা শুরু এবং এতো টাকা সঞ্চয়ের লক্ষ্য এভাবে প্ল্যান করে তা পূরণের চেষ্টা চালিয়ে যান।
৭) সঞ্চয় করুন যতোটা সম্ভবপ্রতি মাসে যতোটা সম্ভব সঞ্চয় করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। আপনার যদি একটু হিসেব করে ব্যয় করে সঞ্চয়ের অভ্যাস থাকে তাহলে সেই সঞ্চয় ইনভেস্ট করে নিজেকে ধনী করার লক্ষ্য পূরণ করতে পারবেন।
৮) অতিরিক্ত এবং অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনার পেছনে অর্থ ব্যয় বন্ধ করুনঅতিরিক্ত এবং অযথা জিনিস কেনার অভ্যাস দূর করে ফেলুন একেবারেই। অনেকেরই দামী মোবাইল বা অন্যান্য অনেক কিছুর শখ থাকে। কিন্তু সেটা পড়ে করলেও চলবে। এখন একটু কষ্ট করে এই অযথা জিনিসগুলো ত্যাগ করে দিলে তা আপনার ভবিষ্যতটাকেই উন্নত করবে।
Comments