নিজের মেয়েকে ধর্ষণ | মুখ খুললেন বাবা সাবেক আর্মি অফিসার | আসলে কোনটা সত্য? মায়ের/বাবার কথা?
▶ Copyright Issues 🔻 Disclaimer- Some contents are used for educational purpose under fair use. Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. *** ANTI-PIRACY WARNING *** This content is Copyright to Sultan Bdesh . Any unauthorized reproduction, redistribution or re-upload is strictly prohibited of this material. Legal action will be taken against those who violate the copyright of the followivng material presented!
রামগড়ে বাবার বিরুদ্ধে মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ, সহযোগিতা করত মা

প্রতিকি ছবি
খাগড়াছড়ির রামগড়ে ৮ম শ্রেণীর এক মাদরাসার ছাত্রী তার পিতার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করেছে। আর মেয়েকে ধর্ষণ করতে স্বামীকে সহযোগিতা করত মেয়েটির মা। বৃহস্পতিবার গভীর রাত পর্যন্ত এভাবেই মেয়েটি পুলিশের কাছে পিতার হাতে যৌন নির্যাতনের মর্মস্পর্শী অভিযোগ জানাচ্ছিল। এ ঘটনার পর তার বাবা গা ঢাকা দিয়েছে। ঘটনাটি ঘটে উপজেলার খাগড়াবিলের নোয়াপাড়া গ্রামে।
মাদ্রাসা ছাত্রী অভিযোগ করে বলে, তার দিনমজুর পিতা আবুল কাশেম(৪৩) গত ২ জুলাই রাতে জোরপূর্বক প্রথমবার তাকে ধর্ষণ করে। ঐদিন গভীর রাতে তার শোয়ার ঘরে এসে ধর্ষণ করতে চাইলে সে তার বাবার হাত পা ধরে ক্ষমা চায়। অনেক কাকুতি-মিনতি করলেও ধর্ষণের হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারেনি অসহায় মেয়েটি। জোরপূর্বক ধর্ষণ করা হয় তাকে। একইভাবে আরো ২-৩ রাত ধর্ষণের শিকার হয় সে।
সর্বশেষ গত ১২ জুলাই গভীর রাতে তার শোয়ার ঘরে ধর্ষণ করতে গেলে সে তার বাবাকে বলে কাল মাদরাসায় আমার কোরআন মজিদ পরীক্ষা। আমার সাথে খারাপ কাজ করবেন না। আমার সাথে এভাবে খারাপ কাজ না করে বিষ খাইয়ে আমাকে মেরে ফেলেন। তারপরও শেষ রক্ষা হয়নি মেয়েটির। বাবার হাতে আবারো ধর্ষণের শিকার হয় সে। আর ধর্ষণের কথা প্রকাশ করলে গলাটিপে হত্যা করে লাশ বস্তায়ভরে মাটিতে পুঁতে ফেলার ভয়ভীতি দেখায় তার বাবা।
মেয়েটি জানায়, বাড়িতে একটি ঘরে তার মা-বাবা থাকে, আর পাশের ঘরে সে তার ছোট ভাইবোনদের নিয়ে থাকে। গভীর রাতে ওদের কক্ষে এসে তার বাবা তাকে ধর্ষণ করতো।
মেয়েটি আরো জানায়, তার মাও এ ঘটনা জানে। ধর্ষণের কাজে মাও তার বাবাকে সাহায্য করতো। সে চিৎকার চেঁচামেচি করতে চাইলে মা তার মুখ চেপে ধরত। ১২ জুলাই সর্বশেষ ধর্ষণের শিকার হওয়ার পরের দিন ঘটনাটি তার দাদীকে বলে। কিন্তু দাদীর কাছ থেকে সাড়া না পেয়ে ১৪ জুলাই তার চাচা ওমর ফারুককে জানায়।
স্থানীয় ইউপি মেম্বার আব্দুল হান্নান বলেন, বৃহস্পতিবার মেয়েটির চাচা ওমর ফারুক ঘটনাটি সমাজের সভাপতি কামাল উদ্দিনকে জানালে তারা সবাই জানতে পারেন। ঘটনাটি শুনার পর গ্রামের মুরুব্বিদের উপস্থিতিতে মেয়ের মুখে অভিযোগটি শুনেন তারা। মেয়ের মাও অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করেন তাদের কাছে। পরে সমাজের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মেয়ে ও তার মাকে থানায় নিয়ে আসেন। ঘটনাটি প্রকাশ হওয়ার খবর পেয়ে ঐ নরপশু আবুল কাশেম গা ঢাকা দেয়।
ওসি (তদন্ত) মো. মনির হোসেন বলেন, ভিকটিম ও তার মাকে আলাদাভাবে এবং সামনা-সামনি জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ভিকটিম একাধিকবার তার পিতার হাতে ধর্ষণের শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছে।
তিনি আরো বলেন, ধর্ষক পিতাকে গ্রেফতার এবং মামলা রুজুর প্রস্তুতি চলছে।
বাবার ধর্ষণে সন্তানের জন্ম দিল নাবালিকা

বাবা যখন ধর্ষক
হাইলাইটস
- নিজের বাবার হাতে ধর্ষিত হয়ে সন্তানের জন্ম দিল এক নাবালিকা। চূড়ান্ত লজ্জাজনক এই ঘটনার সাক্ষী দেশের রাজধানী নয়াদিল্লি।
- নাবালিকার বক্তব্যের ওপর ভিত্তি করে ধর্ষক বাবাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল আদালত।
- ধর্ষিত নাবালিকার সন্তানকে আপাতত হোমে রাখা হয়েছে।
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: নিজের বাবার হাতে ধর্ষিত হয়ে সন্তানের জন্ম দিল এক নাবালিকা। চূড়ান্ত লজ্জাজনক এই ঘটনার সাক্ষী দেশের রাজধানী নয়াদিল্লি। নাবালিকার বক্তব্যের ওপর ভিত্তি করে ধর্ষক বাবাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল আদালত।
২০১৩-র সেপ্টেম্বরে মেয়েটি যখন বাড়ির কাজকর্ম করছিল, সেই সময় তার কাকির চোখে তার শরীরের অস্বাভাবিকতা নজরে পড়ে। মেয়েটিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ওই মহিলা জানতে পারেন নাবালিকার বাবাই এক বছর ধরে তাকে ধর্ষণ করে আসছে। সেই কারণেই গর্ভবতী হয়ে পড়ে মেয়েটি। তখনই তাকে পুলিশের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। আদালতে দাঁড়িয়েও নিজের বয়ান থেকে এক চুলও সরেনি সে। বাবা যে তাকে ধর্ষণ করে তা মাকে জানালেও মানসিক ভাবে অসুস্থ তার মা কোনও প্রতিকার করে উঠতে পারেনি।
মেয়েটির বাবা অবশ্য সব অভিযোগ অস্বীকার করে। তার মেয়ের কোনও প্রতিবেশী যুবকের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে। তার ফলেই এই সন্তান বলে দাবি তার। মেয়ের সম্পর্ক মেনে না নেওয়াতেই তাকে ফাঁসানো হয়েছে বলে দাবি করে ওই ব্যক্তি। তবে তার বক্তব্য উড়িয়ে দিয়েছে আদালত। বিশেষ POCSO বিচারপতি সঞ্জয় গর্গ জানিয়েছেন যে এক বছর ধরি নিজের নাবালিকা সন্তানকে ধর্ষণ করে গিয়েছে এই ব্যক্তি। শুধু যে মেয়েটির বিশ্বাস ভঙ্গ করেছে তাই নয়, তার শরীরে ও মনে গভীর ক্ষতের সৃষ্টি করেছে। ধর্ষিত নাবালিকার সন্তানকে আপাতত হোমে রাখা হয়েছে।
২০১৩-র সেপ্টেম্বরে মেয়েটি যখন বাড়ির কাজকর্ম করছিল, সেই সময় তার কাকির চোখে তার শরীরের অস্বাভাবিকতা নজরে পড়ে। মেয়েটিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ওই মহিলা জানতে পারেন নাবালিকার বাবাই এক বছর ধরে তাকে ধর্ষণ করে আসছে। সেই কারণেই গর্ভবতী হয়ে পড়ে মেয়েটি। তখনই তাকে পুলিশের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। আদালতে দাঁড়িয়েও নিজের বয়ান থেকে এক চুলও সরেনি সে। বাবা যে তাকে ধর্ষণ করে তা মাকে জানালেও মানসিক ভাবে অসুস্থ তার মা কোনও প্রতিকার করে উঠতে পারেনি।
মেয়েটির বাবা অবশ্য সব অভিযোগ অস্বীকার করে। তার মেয়ের কোনও প্রতিবেশী যুবকের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে। তার ফলেই এই সন্তান বলে দাবি তার। মেয়ের সম্পর্ক মেনে না নেওয়াতেই তাকে ফাঁসানো হয়েছে বলে দাবি করে ওই ব্যক্তি। তবে তার বক্তব্য উড়িয়ে দিয়েছে আদালত। বিশেষ POCSO বিচারপতি সঞ্জয় গর্গ জানিয়েছেন যে এক বছর ধরি নিজের নাবালিকা সন্তানকে ধর্ষণ করে গিয়েছে এই ব্যক্তি। শুধু যে মেয়েটির বিশ্বাস ভঙ্গ করেছে তাই নয়, তার শরীরে ও মনে গভীর ক্ষতের সৃষ্টি করেছে। ধর্ষিত নাবালিকার সন্তানকে আপাতত হোমে রাখা হয়েছে।
Comments